সুখ নিয়ে উক্তি । সুখ এমন একটি বস্তু বা বিষয় যা সবাই পাওয়ার জন্য সব সময় চেষ্টা করে থাকে। সুখি মানুষদের দেখে সবাই হিংসা করে থাকে। এবং সবাই সুখি হতে চায়। আজকে সুখ এবং সুখি মানুষদের সম্পর্কে কিছু উক্তি এবং বানী শেয়ার করবো।
যে
সম্পদ
কারো
চোখে
পড়ে
না
তা-ই
মানুষকে
সুখী
ও
ঈর্ষাতীত
করে
তোলে
---- বেকন।
আরও পড়ুন: রাজনীতি নিয়ে উক্তি সমূহ
মানুষের
সুখ
আর
পরিশ্রম
তার
জীবন
গড়ে
তোলে
---- লিও টলষ্টয়
জ্ঞানী
লোক
কখনও
সুখের
সন্ধান
করে
না
----
এরিস্টটল
পরিপূর্ণ
আনন্দের
সময়
মানুষের
মন
ভিন্ন
ভিন্ন
দিকে
ধায়
না।
একটা
আনন্দ
নিয়ে
সে
পড়ে
থাকতে
ভালবাসে
---- সৈয়দ মুজতবা আলী
অবাধ্য
যার
স্ত্রী
, জীবন
তার
দুর্বিষহ।
----
রবন্দ্রনাথ
ঠাকুর
যে
ব্যক্তি
অন্যায়
কাজ
করে
সে
না
পায়
সুখ
না
না
পায়
শান্তি।
---- জুভেনাল
“
হে
ভৈরব,
হে
রুদ্র
বৈশাখ!
ধুলায়
ধূসর
রুক্ষ
উড্ডীন
পিঙ্গল
জটাজাল,
তপঃক্লিষ্ট
তপ্ত
তনু,
মুখে
তুলি
বিষাণ
ভয়াল
কারে
দাও
ডাক
হে
ভৈরব,
হে
রুদ্র
বৈশাখ!
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“আনন্দে
আতঙ্কে
নিশি
নন্দনে
উল্লাসে
গরজিয়া
মত্ত
হাহা
রবে
ঝার
সঞ্জীব
বাধ
উন্মাদিনী
কালবৈশাখীর
নৃত্য
হোক
তবে
।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
তার
পরে
ফেলে
দাও,
চূর্ণ
করো,
যাহা
ইচ্ছা
তব--
ভগ্ন
করো
পাখা।
যেখানে
নিক্ষেপ
কর
হৃত
পত্র,
চ্যুত
পুষ্পদল,
ছিন্নভিন্ন
শাখা,
ক্ষণিক
খেলনা
তব,
দয়াহীন
তব
দস্যুতার
লুণ্ঠনাবশেষ,
সেথা
মোরে
ফেলে
দিয়ো
অনন্ততমিস্র
সেই
বিস্মৃতির
দেশ।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
তোমার
ইঙ্গিত
যেন
ঘনগূঢ়
ভ্রূকুটির
তলে
বিদ্যুতে
প্রকাশে,
তোমার
সংগীত
যেন
গগনের
শত
ছিদ্রমুখে
বায়ুগর্জে
আসে,
তোমার
বর্ষণ
যেন
পিপাসারে
তীব্র
তীক্ষ্ণ
বেগে
বিদ্ধ
করি
হানে--
তোমার
প্রশান্তি
যেন
সুপ্ত
শ্যাম
ব্যাপ্ত
সুগম্ভীর
স্তব্ধ
রাত্রি
আনে।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
রুদ্রতপের
সিদ্ধি
এ
কি
ওই-যে
তোমার
বক্ষে
দেখি,
ওরই
লাগি
আসন
পাতো
হোমহুতাশন
জ্বেলে॥
নিঠুর,
তুমি
তাকিয়েছিলে
মৃত্যুক্ষুধার
মতো
তোমার
রক্তনয়ন
মেলে।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
ভীষণ,
তোমার
প্রলয়সাধন
প্রাণের
বাঁধন
যত
যেন
হানবে
অবহেলে।
হঠাৎ
তোমার
কণ্ঠে
এ
যে
আশার
ভাষা
উঠল
বেজে,
দিলে
তরুণ
শ্যামল
রূপে
করুণ
সুধা
ঢেলে॥
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
সে
পূর্ণ
উদাত্ত
ধ্বনি
বেদগাথা
সামমন্ত্রসম
সরল
গম্ভীর
সমস্ত
অন্তর
হতে
মুহূর্তে
অখণ্ডমূর্তি
ধরি
হউক
বাহির।
নাহি
তাহে
দুঃখসুখ
পুরাতন
তাপ-পরিতাপ,
কম্প
লজ্জা
ভয়--
শুধু
তাহা
সদ্যঃস্নাত
ঋজু
শুভ্র
মুক্ত
জীবনের
জয়ধ্বনিময়।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
এবার
আস
নি
তুমি
বসন্তের
আবেশ
হিল্লোলে
পুষ্পদল
চুমি,
এবার
আস
নি
তুমি
মর্মরিত
কূজনে
গুঞ্জনে--
ধন্য
ধন্য
তুমি!
রথচক্র
ঘর্ঘরিয়া
এসেছ
বিজয়ীরাজ-সম
গর্বিত
নির্ভয়--
বজ্রমন্ত্রে
কী
ঘোষিলে
বুঝিলাম,
নাহি
বুঝিলাম,
জয়
তব
জয়!
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
হে
দুর্দম,
হে
নিশ্চিত,
হে
নূতন,
নিষ্ঠুর
নূতন,
সহজ
প্রবল,
জীর্ণ
পুষ্পদল
যথা
ধ্বংস
ভ্রংশ
করি
চতুর্দিকে
বাহিরায়
ফল,
পুরাতন
পর্ণপুট
দীর্ণ
করি
বিকীর্ণ
করিয়া
অপূর্ব
আকারে
তেমনি
সবলে
তুমি
পরিপূর্ণ
হয়েছ
প্রকাশ--
প্রণমি
তোমারে।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
হে
কুমার,
হাস্যমুখে
তোমার
ধনুকে
দাও
টান
ঝনন
রনন,
বক্ষের
পঞ্জর
ভেদি
অন্তরেতে
হউক
কম্পিত
সুতীব্র
স্বনন।
হে
কিশোর,
তুলে
লও
তোমার
উদার
জয়ভেরী,
করহ
আহ্বান।
আমরা
দাঁড়াব
উঠি,
আমরা
ছুটিয়া
বাহিরিব,
অর্পিব
পরান।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
রসের
আবেশরাশি
শুষ্ক
করি
দাও
আসি,
আনো
আনো
আনো
তব
প্রলয়ের
শাঁখ।
মায়ার
কুজ্ঝটিজাল
যাক
দূরে
যাক॥
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
বৈশাখ
হে,
মৌনী
তাপস,
কোন্u200C
অতলের
বাণী
এমন
কোথায়
খুঁজে
পেলে।
তপ্ত
ভালের
দীপ্তি
ঢাকি
মন্থর
মেঘখানি
এল
গভীর
ছায়া
ফেলে॥
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
ধূসরপাংশুল
মাঠ,
ধেনুগণ
যায়
ঊর্ধ্বমুখে,
ছুটে
চলে
চাষি।
ত্বরিতে
নামায়
পাল
নদীপথে
ত্রস্ত
তরী
যত
তীরপ্রান্তে
আসি।
পশ্চিমে
বিচ্ছিন্ন
মেঘে
সায়াহ্নের
পিঙ্গল
আভাস
রাঙাইছে
আঁখি--
বিদ্যুৎ-বিদীর্ণ
শূন্যে
ঝাঁকে
ঝাঁকে
উড়ে
চলে
যায়
উৎকণ্ঠিত
পাখি।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
আনন্দে
আতঙ্ক
মিশি,
ক্রন্দনে
উল্লাসে
গরজিয়া
মত্ত
হাহারবে
ঝঞ্ঝার
মঞ্জীর
বাঁধি
উন্মাদিনী
কালবৈশাখীর
নৃত্য
হোক
তবে।
ছন্দে
ছন্দে
পদে
পদে
অঞ্চলের
আবর্ত-আঘাতে
উড়ে
হোক
ক্ষয়
ধূলিসম
তৃণসম
পুরাতন
বৎসরের
যত
নিষ্ফল
সঞ্চয়।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
শুধু
দিনযাপনের
শুধু
প্রাণধারণের
গ্লানি
শরমের
ডালি,
নিশি
নিশি
রুদ্ধ
ঘরে
ক্ষুদ্রশিখা
স্তিমিত
দীপের
ধূমাঙ্কিত
কালি,
লাভ-ক্ষতি-টানাটানি,
অতি
ক্ষুদ্র
ভগ্ন-অংশ-ভাগ,
কলহ
সংশয়--
সহে
না
সহে
না
আর
জীবনেরে
খণ্ড
খণ্ড
করি
দণ্ডে
দণ্ডে
ক্ষয়।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
হে
নূতন,
এসো
তুমি
সম্পূর্ণ
গগন
পূর্ণ
করি
পুঞ্জ
পুঞ্জ
রূপে--
ব্যাপ্ত
করি,
লুপ্ত
করি,
স্তরে
স্তরে
স্তবকে
স্তবকে
ঘনঘোরস্তূপে।
কোথা
হতে
আচম্বিতে
মুহূর্তেকে
দিক্u200C
দিগন্তর
করি
অন্তরাল
স্নিগ্ধ
কৃষ্ণ
ভয়ংকর
তোমার
সঘন
অন্ধকারে
রহো
ক্ষণকাল।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
তোমারে
প্রণমি
আমি,
হে
ভীষণ,
সুস্নিগ্ধ
শ্যামল,
অক্লান্ত
অম্লান।
সদ্যোজাত
মহাবীর,
কী
এনেছ
করিয়া
বহন
কিছু
নাহি
জান।
উড়েছে
তোমার
ধ্বজা
মেঘরন্ধ্রচ্যুত
তপনের
জলদর্চিরেখা--
করজোড়ে
চেয়ে
আছি
উর্ধ্বমুখে,
পড়িতে
জানি
না
কী
তাহাতে
লেখা।
”
----
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
“
হাসি
সবসময়
সুখের
কারণ
বুঝায়
না
মাঝে
মাঝে
এটা
ও
বুঝায়
যে
আপনি
কতটা
বেদনা
লুকাতে
পারেন
”
---- হুমায়ূন আহমেদ
“
তারাই
সুখী
যারা
নিন্দা
শুনে
এবং
নিজেদের
সংশোধন
করতে
পারে
”
----
উইলিয়াম
শেক্সপিয়র
সন্তুষ্টি
ব্যাপারটা
আমাদের
নিজেদের
উপরই
নির্ভর
করে।
----
এরিস্টটল
“
চিরসুখীজন
ভ্রমে
কি
কখন
ব্যথিতবেদন
বুঝিতে
পারে।
কী
যাতনা
বিষে,
বুঝিবে
সে
কিসে
কভূ
আশীবিষে
দংশেনি
যারে
”
----
কৃষ্ণচন্দ্র
মজুমদার
“
নিজের
বোকামি
বুঝতে
পারার
পর
কারো
দুঃখ
হয়,
কারো
হাসি
পায়
”
---- সমরেশ মজুমদার
দাম্পত্য
জীবনে
সুখি
হতে
চাও?
তাহলে-পরস্পরকে
অবিশ্বাস
করবেনা
আর
ঘ্যানর
ঘ্যানর
করবে
না।
----
ডেল
কার্নেগী
সুখ
ভবিষ্যতের
জন্য
রেখে
দেয়ার
বিষয়
নয়।
বরং
এটি
বর্তমানের
জন্য।
---- জিম রন
No comments:
Post a Comment